ঢাকার কমলাপুর রেল স্টেশনে এ সময় উপস্থিত ছিলেন নোয়াখালী-১ আসনের সাংসদ এইচ এম ইব্রাহিম, রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মো. হুমায়ুন কবির ও রেল বিভাগের মহাপরিচালক ধীরেন্দ্র নাথ মজুমদার।

মো. নূরুল ইসলাম সুজন রেলমন্ত্রী বলেন, “দীর্ঘদিন ধরে ঢাকা-নোয়াখালী রুটে জরাজীর্ণ কোচ চলাচল করছে। ওই এলাকার সাধারণ মানুষ ও যাত্রী এবং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের অনুরোধ ছিল উপকূল ট্রেনটি যেন নতুন রেক দিয়ে প্রতিস্থাপন করা হয়। উনার দাবি পূরণ করতেই এই রুটের নতুন সার্ভিস দেওয়া হচ্ছে।
মন্ত্রী জানান, উপকূল এক্সপ্রেসের আগের কোচগুলো জরাজীর্ণ উল্লেখ করে তিনি বলেন, এখন নতুন কোচ ও সেবা বাড়ানো হয়েছে। এই রুটে আগে একটি মাত্র এসি কোচ ছিল। নবযাত্রায় ছয়টি এসি কোচ আর বাকিটি আটটি নন-এসি কোচ থাকছে। ট্রেনটিতে আগে ৭৭২টি আসন থাকলেও বর্তমান সংখ্যা ৭৮৯।
এক প্রশ্নের উত্তরে মো. নূরুল ইসলাম সুজন তিনি বলেন, অল্প সময়ের মধ্যে ঢাকা-চট্টগ্রাম ডাবল রেল লাইনের কাজ শেষ হবে।