মন্ত্রিপরিষদ সচিব আরো জানান, এর আগে রাজশাহী , চট্টগ্রাম , সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য যে আইন প্রণয়ন করা হয়েছিল। এর সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে একই রকম আইন করা হয়েছে। এখন মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা পাঁচটি হচ্ছে। তিনি বলেন আইনের ধারা রয়েছে এতে বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন এবং ক্ষমতার বিষয়ে বর্ণনা করা হয়েছে । পরিদর্শন ও আর্থিক বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের ভূমিকা উল্লেখ রয়েছে ।  বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য উপ-উপাচার্য রেজিস্টার পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ও কর্মচারীদের নিয়োগ প্রক্রিয়া ক্ষমতা ও দায়িত্ব বর্ণনা করা হয়েছে। আইনে বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেট একাডেমিক কাউন্সিল অনুষদ বিভাগ প্রয়োজনীয় কমিটি ও শৃঙ্খলা বোর্ড গঠন এবং এদের ক্ষমতা দায়িত্ব বর্ণনা করা হয়েছে।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানান রাষ্ট্রপতি থাকবেন এই বিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠান যেখানে রাষ্ট্রপতি থাকার কথা সেখানে যদি উনি থাকতে না পারেন তবে উনি যাকে নির্বাচন করে দেবেন উনি তার পক্ষে সেখানে হিসেবে থাকবেন। মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট রাষ্ট্রপতি এবং স্পিকারের মননীত প্রতিনিধি সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে ।এছাড়া বিভিন্ন অংশে জন ও পেশাজীবী সংগঠনের প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে একটি ভারসাম্যপূর্ণ সিন্ডিকেট গঠনের বিধান রাখা হয়েছে। সিন্ডিকেটের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগের প্রতিনিধিদের সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে ।

আনোয়ারুল ইসলাম বলেন আইনের মাধ্যমে চিকিৎসা শাস্ত্রে উচ্চ শিক্ষা গবেষণা সেবার মান এবং সুযোগ-সুবিধার সম্প্রসারণ ও উন্নয়ন ঘটবে প্রস্তাবিত মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের মাধ্যমে খুলনা বিভাগে উন্নত চিকিৎসা সেবা সম্প্রসারিত হবে ।মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানান মেডিকেল কলেজের ডিগ্রী ওমান সবকিছু নির্ধারিত দামে ডিগ্রী ১৯১৬ দিয়ে পরবর্তী সময়ে ২০১০ সালে বিএমডিসি বাংলাদেশ মেডিকেল এন্ড ডেন্টাল কাউন্সিল আইন২০০৯ সালের মত প্রয়োজন ছিল সবাই ২০১০ এর আইন নিয়ে আসা হয়েছে মেডিকেল ১৯১৬ এর কার্যকারিতা নেই .সেজন্য এটা উনারা চিকিৎসা শিক্ষা বিভাগ রহিত করার প্রস্তাব নিয়ে এসেছেন।